অভি ভট্টাচার্য, বীরভূম - তারা সবাই মিলেই বীরভূমের মাটিতে শাসক দলের এক একটি স্তম্ভ। নিন্দুকেরা বারবার মনের কোণে ইচ্ছা রেখেছে যদি তারা এই কোর কমিটির দ্বন্দ্বের মাঝে সুযোগ নিয়ে নিজেদের জমি শক্ত করতে পারে কিন্তু নিজেদের মধ্যে মতাদর্শ গত বিভেদ থাকলেও দলীয় প্রশ্নে যখন ঘাসফুলের বিষয় আসে তখন কোর কমিটি বারবার জানান দিয়ে এসেছে সঙ্ঘবদ্ধ তৃণমূলের।
কোর কমিটি আজ ৩০শে আগস্ট দলীয় বিভিন্ন কর্মসূচি কে কেন্দ্র করে আলোচনায় বসে। সেখানে এস, আই, আর থেকে বাংলা ভাষা আন্দোলন এরকম বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে আলোচনা সম্ভবত হলেও সংঘবদ্ধ বীরভূমের তৃণমূল কে দেখা গেলো পূর্ব নির্ধারিত কোর কমিটির বৈঠকে।
কোর কমিটির য়ে দুজনের নাম সব থেকে বেশী সংবাদ মাধ্যমের চর্চায় সেই দুই হেভিওয়েট নেতাকে দেখা গেলো বেশ কাছাকাছি অবস্থানে। আগামী ২০২৬ এর বিধানসভা নির্বাচন য়ে পাখির চোখ দলের কাছে সেই বিষয়ে সন্দেহের অবকাশ না থাকলে ও
অতি সম্প্রতি কিছু দিন পূর্বে ময়ূরেশ্বর এর ইটাহার সমবায় নির্বাচনের শোচনীয় হার যেটি কোর কমিটির সদস্য মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহার দায়িত্ব প্রাপ্ত এলাকায় সেখানে শাসক দলের এই রকম হার কী কোন আশনি সংকেত ? সেই বিষয়ে কোর কমিটি কী কোন সিদ্ধান্ত নিয়েছে? এই বিষয়ে কিছু জানা না গেলেও অতীতে কোর কমিটির সদস্য কাজল শেখ তার বক্ত্যব্য তে এই বিষয় কোর কমিটির মিটিং এ আলোচনা করার কথা জানিয়েছিলেন। মুখ্যমন্ত্রীর জনমোহিনী কর্মসূচি গুলিকে নিয়ে জেলার মানুষের কাছে পৌঁছাতে কোর কমিটি বদ্ধ পরিকর সেই বিষয়ে সন্দেহের অবকাশ নেই বললেই চলে। বাংলা ভাষা আন্দোলনের য়ে শুরু লাল মাটির জেলা থেকে শুরু,সেই জেলায় য়ে তৃণমূল দুর্ভেদ্য ঘাঁটি সেটা শাসক দল ভালোমতোই জানে আর তাই এই বিষয়ে হাই কমান্ড য়থেস্ট ব্যালেন্স করে চলে বলে অনুমান রাজনৈতিক বিশ্লেষক দের।
0 মন্তব্যসমূহ