এর পরে কিছুদিনের পড়েই উৎসব এর শুরুতেই দূরবীন এ খোঁজ চলে রমাপ্রসাদ বাবুর উপস্থিতিকে । আর কোথাও যেন এবারে লক্ষ্য প্রদীপ এর আলোর মতোন লক্ষ্য লক্ষ্য মানুষ কিন্তু দেখা যাচ্ছে না বরঞ্চ ছবি কিন্তু অন্য কথা বলছে ।
আর এক উৎসবের মাঝেই আর এক উৎসবের মাঠ দখল কে কেন্দ্র করে উত্তেজনা থেকে প্রেসমিট আর খুঁটি পুজো সবই চলছে যেন নির্ধিতায়।
কোর কমিটির মেম্বার নিজেই নিজের নাম ঘোষণা থেকে খুঁটি পুজো করে দিলেন মানে দাঁড়ালো বিতর্ক উঠলেও নিজেরাই নিজেদের নাম ঘোষণা করল আর শাসক দলের এই ব্যক্তিরা দুর্গাপুর এর এক মন্ত্রীকে মাথায় নিয়ে উৎসব করতে অক্ষম তাঁদের চায় জোড়া মন্ত্রী কিন্তু প্রশ্ন উঠছে আসানসোল ছাড়া কি দুর্গাপুর নাবালক? দুর্গাপুর এর হাল ধরার কি কেউ নেই? দুর্গাপুর এর কল্পতরু উৎসব কি গোষ্ঠী দ্বন্দ্বের এক ছবি ? বা কোথাও কি এক নাম করা প্রমাণিত নেতৃত্বের কফিনে পেরেক পোতার কাজ শুরু? অথবা আগামী দিনে পৌরসভা ভোটের ফলাফল কে নিঃশব্দে কিছু ওয়ার্ডের হারের বিচ পুতে দেওয়া হচ্ছে? আর এই নিয়ে বিজেপি নেতা চন্দ্রশেখর ব্যানার্জ্জী বলেন য়ে শাসক দল এর এই উৎসব কে কেন্দ্র করে গোষ্ঠী দন্দ ও ভাগ বাটোয়ারা কে কেন্দ্র করে অশান্তি দেখতে দেখতে দুর্গাপুর এর মানুষ ক্লান্ত,কল্পতরু উৎসবে বাহিরাগত ব্যাক্তিদের হস্তক্ষেপ নিয়ে তিনি ধিক্কার জানান ও স্থানীয় ক্লাবের যুবক দের পক্ষে তিনি বলেন, এছাড়া বিস্তারিত কি বলেছেন আসছি আগামী প্রতিবেদন এ......
0 মন্তব্যসমূহ