এই প্রতিবেদন যখন লিখছি ঘড়ির কাটায় দুপুর ২. ৩০ মিনিট বর্ধমান দুর্গাপুর কেন্দ্রে কীর্তি আজাদ তার মার্জিন সম্ভব্য ৩০ হাজারের উপর আর উল্টো দিকে আসানসোল কেন্দ্রে সম্ভব্য ৫০ থেকে ৬০ হাজার ভোটে জয় নিতে চলেছে তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী শত্রুঘ সিনহা বলে অনুমান,এখন অব্দি আসা খবর অনুযায়ী লোকসভা র এই মহা সংগ্রামে কথা হতেই পারে শাসক দলের অর্জুন জেলা সভাপতি নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী কে নিয়ে। পশ্চিম বর্ধমানের জেলা সভাপতি হিসাবে চওড়া হাসি কি হাসতে চলেছেন আজ। দুর্গাপুর বর্ধমান লোকসভা কেন্দ্র আর আসানসোল কেন্দ্র এই দুই কেন্দ্রের জন্যে তৃণমূল নেত্রী মমতা ব্যানার্জ্জী বিশেষ দায়িত্ব দিয়েছিলেন তার প্ৰিয় নরেন্দ্রনাথ ও তার মন্ত্রী সভার অতি বিশ্বস্ত মন্ত্রী শ্রী প্রদীপ মজুমদার এর উপর। জেলা সভাপতি হিসাবে গোষ্ঠীদন্দ কে মিটিয়ে তৃণমূলের আদি হেভিয়েট নেতাদের এক ছাতার তলায় এনে সঙ্ঘবদ্ধ দল করার প্রতি বিশেষ ভূমিকা নেয় নরেন্দ্রনাথ ।
এখন অব্দি যে ভোটের হার তাতে তৃণমূল নেত্রীর ভরসা নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী দুটি লোকসভা আসন তৃণমূল এর ঝুলিতে পুড়তে চলেছেন।
0 মন্তব্যসমূহ