দিলীপ ঘোষ এর নাম ঘোষণার পরে থেকে য়ে ভাবে কীর্তি আজাদ তার প্রতি আক্রমণ এর ঝাঁজ বাড়িয়েছেন সেটি যেমন দিলীপ ঘোষ এর প্রচার ও জনগণের কাছে তার নাম পৌঁছানো তে সুবিধা হয়েছে তেমনি দিলীপ ঘোষ ও কোথাও যেন এটায় চাইছেন ,আর তাই তিনি ঠিক একটি করে এমন টিপ্পনী বিভিন্ন গন মাধ্যমে করছেন যেখানে সেটি নিয়ে রাজনৈতিক আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে। কখন মুখ্যমন্ত্রী কে আক্রমণ কখন তৃণমূল এর পার্টি কে আক্রমণ ,আর এক্ষেত্রে তিনি গন মাধ্যমে পরিষ্কার ভাবে বলেছেন য়ে তার বিরুদ্ধে যেখানে খুশি অভিযোগ করুন তার এই বচন ভঙ্গি তে তিনি কোন খারাপ দেখছেন না বরঞ্চ তিনি এটা বোঝানোর চেষ্টা করছেন য়ে জনগণ তার এই বচন ভঙ্গি যথেষ্ট উপভোগ করেন ও সমর্থন করেন ।
নেটিজেন দের বক্তব্য রাজ্যে দিলীপ ঘোষ লবি ও শুভেন্দু অধিকারী লবির য়ে ঠান্ডা লরাই আছে সেই লড়াই এ এই কেন্দ্র দিলীপ বাবু কে এক কঠিন পরীক্ষায় ফেলে দিয়েছে ।
বিজেপির ও য়ে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব নেই এমন টা কিন্তু নয় ।উদাহরন স্বরুপ কিছুদিন আগেই বিজেপির সাংসদ এস এস আলুবালিহা গোপীনাথপুর এলাকায় একটি মন্দিরে পূজা ও মন্দিরের সেবা কার্যে এলে নখের ডগায় থাকা বিজেপি পার্টি অফিসে দায়িত্বে থাকা ভৈরব বাউরি কে দেখা যায় নি সেই সময় মানে সেই এলাকার বিজেপি কর্মীরা এক কথায় চুপ থেকে গেলেন কেন ? সেই সময় চন্দ্রশেখর বানার্জ্জি যিনি শুভেন্দু অধিকারী র ঘনিষ্ট বলে পরিচিত সেই চন্দ্রশেখর বাবু , আর ,এস,এস এর অমিতাভ বানার্জ্জী প্রমুখ নেতৃত্ব কে দেখা যায় সংসদ এর চারিদিকে । সেরকম ই বিজেপির অন্দরেও পুরনো বিজেপি কর্মী ও শুভেন্দু অধিকারী পন্থী দের একটি ঠান্ডা শীতল লরায় জন সম্মুখের আড়ালে শোনা যায় । এখন বিজেপির কল্যাণ বাবু দের মতো অনেক পুরনো কর্মীদের আর দেখা যায় না কেন এ প্রশ্ন তো থেকেই যায় । বিজেপির সিপিএম এর আমলে বিধান সভা o লোকসভা ভোটে লড়াই করা সেই যোদ্ধা দের দলের নৌকাতে আজ জায়গা কোথায় এই প্রশ্ন তো আসতেই পারে ? তালে কি তৃণমূল ও বিজেপির পুরনো কর্মীরা এবারেও বার্ত্য কিন্তু যদি তাদের ক্ষোভ সিপিএম এর ভোটবক্সে আশীর্বাদ হয় তাহলে ময়দানের কালো ঘোড়া সিপিএম এবার দুর্গাপুর বর্ধমান সিট এর শেষ হাসি হাসতে পারে ....
তৃণমূল এর পরিস্থিতি ও আরো ভয়ানক এক্ষেত্রে ত্রিমুখী নেতার
0 মন্তব্যসমূহ