BREAKING NEWS

6/recent/ticker-posts

দুর্গাপুরের তৃণমূলে স্বর্ন সময় এলেও কিসের জন্য আটকেছে ? তৃণমূলের বিভীষণ খোঁজার সময় কি এসেছে ?

অভি ভট্টাচার্য - দুর্গাপুরের ইতিহাস বলছে অপূর্ব মুখার্জী আর বিশ্বনাথ পারিয়াল এই দুই গুরু শিষ্য দুর্গাপুর এর মাটিতে যতবার একসঙ্গে এসেছে ,ভোট ময়দানে লরেছে দুর্গাপুর এর তৃণমূল দেখিয়েছে তাদের ক্ষমতা । অপু - বিশু এটায় তৃণমূল , আদি তৃণমূল বলে জানে দুর্গাপুর শিল্পাঞ্চল কিন্তু কখন কিভাবে য়ে এই শক্তি গুলো কে কেউ বা কারা অথবা সময়ে এর নিঠুর কাল চ্ক্র  আলাদা করে দিল সেটা ইতিহাস কিন্তু এটা বাস্তব এই দুজন একসঙ্গে মাঠে নামলে সেটা স্বর্ন যুগ, এব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই । আপনাদের কটা ছবি দেখায় এই বসন্তের যেটা তৃণমূল যারা ভালবাসেন বা আদি তৃণমূল তারা চাইবেন বারবার ।কিন্তু এত সুন্দর ফ্রেম গুলো কি কোন খবরে পেয়েছেন ? না যখন পাচ্ছেন তখন ই বিচ্ছিন্নতা বাদীদের এই দুই প্রথম সারির নেতার কিছু খারাপ খবর দুজনের কলহ বিবাদ দেখাতেই ব্যাস্ত সবাই । 
হয়ত বা আবার না হতেই পারে য়ে কিছু নেতা এদের দুজনের একসঙ্গে থাকাটা নিজেদের স্বার্থে মেনে নিতে পারেন না । কিন্তু তৃণমূল এর কর্মীদের স্বার্থে ,দুর্গাপুর তৃণমূল এর স্বার্থে জেলা সভাপতি নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী , মন্ত্রী প্রদীপ মজুমদার ও সর্বোপরি তৃণমূল এর দিদি মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি ও এটায় চান য়ে এই দুই শক্তি দুর্গাপুর এর মাটিতে আবার ফিরে আসুক ।কিন্তু বাধ সাধে কিছু স্বার্থ । এবার কিছু কথা কিছুদিন আগেই আমরা তৃণমূল এর প্রার্থীএর সামনেই প্রচারের মাঝে আমরা গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব বা প্রার্থী র কথাতে অতিরিক্ত ভালোবাসা দেখতে পেয়েছি । 
সেদিক থেকে বর্তমান তৃণমূল এর দুর্গাপুর এর ঝড় বা দুর্গাপুর এর আবেগ যাকে বলে সেই কাজের ছেলে বা সিপিএম এর বুকের ভয় জাগানো এই 2000 সাল থেকে বিরোধী রাজনীতির মুখ বিশ্বনাথ পরিয়াল কিন্তু আজ নিশব্দে কাজের ছেলে ,তিনি কাজ করে চলেছেন কোন অভিযোগ ছড়ায় । আর উল্টো দিকে দুর্গাপুর এর অভিভাবক অপূর্ব মুখার্জী শ্রদ্ধেয় আনন্দ গোপাল বাবুর রাজনীতির সেই স্নিগ্ধ ছায়া সৎ রাজনীতির মানুষ গুলো কে আজ দুর্গাপুর এর আপামর মানুষ খোঁজে । 
দিদি আগের বারে বিশ্বনাথ পড়িয়াল কে দায়িত্ত্ব দিয়ে গেলেও কেউ বা কারা এই কাজের ছেলেকে কাজ করতে না দিলেও কোন রকম গোষ্ঠী কাজিয়ায় নিজের বিরোধী শব্দ খরচ না করে নিঃশব্দে দলের কাজ করে যাচ্ছে । আর উল্টো দিকে এ দুর্গাপুরের আবেগ অপূর্ব মুখার্জী তার অভিমান নিয়ে রাজনীতি থেকে দূরে বসে আছেন । এখন  দুর্গাপুর এর মাটিতে এক  নিমেষে তৃণমূল এর কর্মী থেকে সাধারন মানুষ যদি এই দুই গুরু শিস্য কে একসঙ্গে পায় তাহলে দুর্গাপুর আবার কথা বলবে বলে অনেকই বিশ্বাস করে । এই বসন্তের ছবিকে আর দেখা যাবে এটায় প্রশ্ন না আবার এদের মধ্যে বিরোধ সৃষ্ঠি করে দুর্গাপুর পিছিয়ে পড়বে । 

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ