অভি ভট্টাচার্য, দুর্গাপুর- পারিবারিক ঘটনার মধ্যে রাজনৈতিক ব্যক্তিদের হস্তক্ষেপ থেকে সালিশি সভার মতো বৈঠক এরকম ঘটনার কথা বিভিন্ন সময় নিউজ পেপারের খবর শিরোনামে উঠে এলেও কী তৃতীয় ব্যক্তিদের হস্তক্ষেপ আদেও বন্ধ হয়ছে ? এই প্রশ্ন বিগত বিভিন্ন ঘটনা প্রসঙ্গে উঠেছে।
মৃত বাবার চাকরি আর সম্পত্তির কারনেই দুই ভাইয়ের মাঝে সমাধানের মধ্যে হুমকি ও মারধর এ নাম জড়ালো এলাকার শাসক দলের যুব নেতার।
আর পরিবারের আরেক জন হাসপাতলে চিকিৎসাধীন। শাসক দল এই বিষয়ে উপযুক্ত ব্যাবস্থা গ্রহন করার আশ্বাস দিয়েছে আর পুলিস ও এখন অব্দি আভিযোগ কারীদের fir গ্রহন করেছেন তদন্ত ও শুরু করেছে। কিন্তু আভিযোগ কারীদের প্রশাসন ও শাসক দলের কাছে প্রত্যাশা অভিযুক্তকে গ্রেফতার ও সঠিক বিচারের।
ঘটনার বিবরণ য়া আভিযোগ কারীদের কাছে থেকে জানা যায় গত দু-তিন বছর ধরে সম্পত্তি ও মৃত বাবার চাকরি নিয়ে ২ ভাই এর পারিবারিক অশান্তি চলছে ১৯ নাম্বার ওয়ার্ডের বেনাচিতি এর গড়াই পাড়া মন্ডল পরিবারে। গত সপ্তাহের শুক্রবার এই পারিবারিক সমস্যা মিটাতে ঐ ওয়ার্ডের তৃণমূল যুব সভাপতি দীপক গড়াই ওরফে রাকেশ হস্তক্ষেপ করে । অভিযোগ কারীদের বক্ত্যব্য এলাকার যুবনেতা দীপক গড়াই পরিবারের ছোট ছেলে চঞ্চল মন্ডলের স্বপক্ষে এসে বড় দাদা দীপক মন্ডলকে হুমকি ও হেনস্থা করবার সময়ে পাশের বাড়িতে থাকা কাকার ছেলে সুমিত মন্ডল ছাড়াতে এলে তাকেও বেধরক মারধর করা হয় ও উইকেট দিয়ে মাথা ফাটি দেওয়া হয় । এরপরই এলাকা ছেড়ে চম্পট দেয় যুবনেতা দীপক গড়াই। সুমিতকে রক্তাক্ত অবস্থায় স্থানীয় ফরিদপুর ফাঁড়িতে নিয়ে গিয়ে অভিযোগ জানাই এরপর আহত অবস্থায় দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সুমিত মন্ডল।
এ মত অবস্থায় চরম আতঙ্কে রয়েছে দীপক মন্ডলের পরিবার। কড়া ব্যবস্থা গ্রহণের আর্জি জানাচ্ছে দীপক মন্ডল ও তার স্ত্রী রুমকি মন্ডল। যদিও এই নিয়ে স্থানীয় ২ নম্বর ব্লক যুব তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি রাজু সিং জানান, দলগতভাবে এই নেতার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পাশাপাশি প্রশাসনের কাছে অভিযোগ জানানো হয়েছে পরিবারের তরফে। যদিও এই ঘটনায় যার দিকে অভিযোগ এঁর তীর সেই দীপক গড়াই এঁর সঙ্গে কোন যোগাযোগ করা যায়নি ও তার বক্ত্যব্য পাওয়া যায়নি।
0 মন্তব্যসমূহ