BREAKING NEWS

6/recent/ticker-posts

আত্মঘাতী পৌরসভা নির্বাচন ?

ধীরে ধীরে য়ে ভোট ব্যাঙ্ক থেকে শুরু করে দলীয় কোন্দলকে অনেকটাই ধামাচাপা দিতে পেরেছিলেন তৃণমূলে জেলা সভাপতি,সেটি কে বেলাইন করে দিতে চাইছে কে ? এই প্রশ্ন রাজনৈতিক মহলে ? তৃণমূলে জেলা সভাপতি নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর দায়িত্ব নেবার আগে বর্তমান দুর্গাপুরে তৃণমূলের নেতাদের ত্রিমুখী লড়াই থেকে শুরু করে দুর্গাপুরের বহিরাগত নেতৃত্বের হস্তক্ষেপ এটাই ছিলো রোজ নামচা, কিন্তু তৃণমূল জেলা সভাপতি নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর দুর্গাপুরের দায়িত্ব নেবার পরে ধীরে ধীরে সেই সমস্ত চিত্র পরিবর্তন হতে থাকে, সঙ্গে জেলা সভাপতির অক্লান্ত পরিশ্রমে এক সময় দুর্গাপুর পূর্বের বিধায়ক তথা গ্রাম উন্নয়ন ও পঞ্চায়েত মন্ত্রী প্রদীপ মজুমদারের গলায় বিগত লোকসভা ভোটে শোনা গিয়েছিল দরাজ প্রশংসা, সংবাদমাধ্যমের সামনে তিনি বলেছিলেন এমন জেলা সভাপতি কয়েক দশকে তিনি দেখতে পান নি। কিন্তু তৃণমূলের জেলা সভাপতি নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর রাজনৈতিক জীবনে  কি মস্ত বড় ভুল হয়েছে লোকসভা ভোটে দুর্গাপুর বর্ধমান সিটে জয়লাভ থেকে শুরু করে আসানসোল কেন্দ্রে জয়ের অন্যতম কান্ডারি হয়ে ওঠা।  বিগত লোকসভা ভোটে আসানসোল কেন্দ্রে যখন মন্ত্রী মলয় ঘটকের মতন হেবি ওয়েট নেতার বিধানসভা কেন্দ্রগুলিতে আশানুরূপ ভোটের ফল দেখা যায় না সেই সময়ে নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী তার বিধানসভা কেন্দ্র থেকে তৃণমূলের ভোট বাক্সে য়ে ভোটের প্রতিফলন ঘটিয়েছিলেন সেটি  এক কথায় নেটিজেনদের চোখে বিধে ছিল , পদ্ম শিবিরের সুরেন্দ্র সিং আলুবালিয়ার মতন প্রতিপক্ষের দুর্দান্ত মডার্ন টেকনোলজির ওয়ার রুমের যাবতীয় কলাকৌশল কে হার মানিয়েছিল নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর একদিনের দশ দশ টি এলাকায় জনসংযোগের কৌশল। রাজনৈতিক বিশ্লোষকদের মতে নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর এই অশ্বামেধের ঘোড়াকে যদি না রোখা যায় তাহলে আগামী দিনে গোটা পশ্চিম বর্ধমানের রাস একমাত্র নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর হাতেই চলে যাবার সম্ভাবনা দেখছেন কেউ কেউ। উল্টে নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী সঙ্গে যোগ্য সঙ্গত দিয়েছিলেন কয়েকজন বিধায়ক আর সেই সব বিধায়কদের মধ্যে বিধান উপাধ্যায় থেকে শুরু করে বেশ কয়েকজন আসানসোল কেন্দ্রে ভোটের জয়ের মার্জিন বৃদ্ধি করে কিন্তু মূলত জয় ছিনিয়ে অক্লান্ত পরিশ্রম করে তৃণমূল নেত্রী মমতা ব্যানার্জ্জীর দল কে দুটি লোকসভা কেন্দ্রে জয়ের কারিগর হয়ে ওঠেন তিনি। বিরোধীদের অভিযোগ হোক বা মন্ত্যব্য সব থেকে বড় প্রশ্ন  উঠছে রাজনীতির চোরা গলিতে তৃণমূল এ য়ে একটু বেশী এক্টিভ হবে তাকেই সরিয়ে দেওয়ার য়ে রীতি সেটা কি অব্যহত হবে আবার? ঘটনা প্রবাহে পারিলক্ষ্মীত হচ্ছে আগামী পৌরসভা নির্বাচনে কি ভাবে শাসক দলকে তথা জেলা সভাপতি কে হারের মুখ দেখানোর জন্যে বিচ পুঁতে অঙ্কুর করা হচ্ছে....... বিস্তারিত ৩ য়....

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ